ভোটার আইডি কার্ড হালনাগাদ ২০২৩
আপনার যদি ভোটার আইডি কার্ড থেকে থাকে এবং সেখানকার জন্য যদি আপনি সার্ভিস এনআইডি এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করার মাধ্যমে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে চান তাহলে অবশ্যই সেটা করতে পারবেন। এক্ষেত্রে ভোটার আইডি কার্ড ভালো লাগাত করার মাধ্যমে আপনারা স্মার্ট আইডি কার্ডের নাম্বার পেয়ে যাওয়ার পাশাপাশি খুব দ্রুতই স্মার্ট আইডি কার্ড হাতে পেয়ে যাবেন এবং এক্ষেত্রে অনেকেই ভোটার আইডি কার্ড করে এই কাজগুলো করে নিচ্ছে।
কারণ দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করার পরেও যখন আপনার ভোটার আইডি কার্ড হাতে এসে পৌঁছায়নি তখন হয়তো আপনারা এটা দ্বারা অনেক কাজ করতে পারছেন না। সে ক্ষেত্রে ভোটার আইডি কার্ড যদি আগেভাগে পেতে চান তাহলে আপনাদেরকে ভোটার আইডি কার্ড হালনাগাদ করতে হবে এবং এক্ষেত্রে ২৩০ টাকা আবেদন ফিস প্রদান করার মাধ্যমে খুব সহজেই এটার অফিসিয়াল কপি পেয়ে যাবেন।
ভোটার আইডি কার্ড সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের সেবা বর্তমান সময়ে আমাদেরকে সার্ভিস এনআইডি নামক অফিসিয়াল ওয়েবসাইট প্রদান করে আসছে বলে আমরা সেগুলো করতে পারছি এবং সেই অনুযায়ী আমরা ভোটার আইডি কার্ড বিষয়ে অনেক তথ্য জানতে পারছি।
তাই কারো যদি ভোটার আইডি কার্ড হালনাগাদ করনের প্রয়োজন হয় অথবা ভোটার আইডি কার্ড হালনাগাদ করলে খুব দ্রুত অরিজিনাল ডকুমেন্টস হাতে এসে পৌঁছাবে বলে মনে করে থাকেন তাহলে এটা করতে পারেন। তাই আপনার কাছে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার অথবা ভোটার স্লিপ এর নাম্বার যদি থেকে থাকে তাহলে খুব সহজেই আপনারা তথ্যগুলো এডিট করার মাধ্যমে অথবা হালনাগাদ করার মাধ্যমে এটার আবেদন করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে আমরা যে অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে এই কাজগুলো করছি সেটা হল
https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ । এই লিংক ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনারা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন এবং সেখানে গিয়ে অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
এক্ষেত্রে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার ও ভোটার স্লিপ এর নাম্বার যদি আপনাদের সঙ্গে হয়ে থাকে তাহলে যে কোন একটা ব্যবহার করার মাধ্যমে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার প্রত্যেকটি ধাপ অনুসরণ করতে পারবেন। তবে মোবাইল নাম্বারে এসএমএস নেওয়া এবং এনআইডি ওয়ালেট সফটওয়্যার এর কাজগুলো খুবই গুরুত্ব সহকারে করতে হবে যাতে করে এখানে কোন ধরনের ভুল ভ্রান্তি না হয় এবং আপনাকে নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করার ভিত্তিতে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে দেওয়া হয়।
তাই অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করার মাধ্যমে আপনারা যখন ছবিসহকারে একটা প্রোফাইল উন্মোচন করতে পারলেন তখন দেখা যাচ্ছে যে সেখানে আপনার প্রোফাইলের বিস্তারিত তথ্য গুলো দেখিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা তথ্য নিবন্ধনের সময় যদি অষ্টম শ্রেণী পাশ দিয়ে থাকেন তাহলে
পরবর্তীতে আপনি যদি পড়ালেখা করে থাকেন এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট অর্জন করে থাকেন তাহলে সেটা আপনারা পরিবর্তন করে আপডেট করতে পারেন। একইভাবে অন্যান্য তথ্য যদি আপনারা আপডেট করতে চান তাহলে করতে পারবেন এবং এক্ষেত্রে আপনাদেরকে যেকোনো তথ্যের ঘরে গিয়ে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী এডিট অপশনে গিয়ে সঠিক তথ্য লিখে দিয়ে আবেদন করতে হবে।
এখন যদি শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্যগুলো আপডেট করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সেই ক্ষেত্রে সার্টিফিকেট ওয়েবসাইট আপলোড করতে হবে এবং আপনার শরীরের রক্তের গ্রুপ যদি ভুল প্রদান করা থাকে তাহলে সেটা সঠিক করার জন্য অবশ্যই রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার সেই কাগজ ওয়েবসাইট আপলোড করতে হবে।
এভাবে যে কোন তথ্য আপডেট করার ক্ষেত্রে আপনারা যদি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সাবমিট করতে না পারেন তাহলে সেটা গ্রহণযোগ্য হবে না এবং আপনাদের আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না বলে সেটা বিফলে যাবে। আর এভাবেই আপনারা আপডেট করা ভোটার আইডি কার্ডের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সম্পাদন করতে পারেন এবং ঘরে বসে বর্তমান সময়ে অনলাইনের মাধ্যমে করা যাচ্ছে বলে খুব সহজেই আপনারা যে কোন তথ্য ২০২৩ সালে আপডেট করে নিন।