বিকাশ কোন আইডি দিয়ে খোলা চেক করার নিয়ম
বিকাশ একাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য প্রদান করা লাগে অথবা ভোটার আইডি কার্ডের ছবি তুলে অ্যাপস এর মাধ্যমে সেটা প্রদান করা লাগে বলে অবশ্যই আমরা বিকাশ একাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে এবং একাউন্টের স্ট্যাটাস অন করতে এটা করব।
তবে আপনার বিকাশ একাউন্ট কোন ভোটার আইডি দিয়ে খোলা আছে এ বিষয়ে যদি জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাদেরকে সঠিক নিয়ম জানতে হবে এবং আশা করে যে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে আমরা সঠিক তথ্য বুঝিয়ে দিতে পারব। তবে বিকাশ একাউন্ট কোন ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে খোলা আছে এটা অনেকেই কম বেশি জেনে থাকেন এবং একটি বাড়িতে একটি অথবা
একের অধিক অ্যাকাউন্ট থাকার ফলে এটা আমরা খুব সহজেই বুঝতে পারি কার ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে একাউন্ট করে সেটা ব্যবহার করা হচ্ছে।তারপরও যদি আপনাদের বিকাশ অ্যাকাউন্ট কোন ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে খোলা হয়েছে তা জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাদেরকে এটা জানিয়ে দেওয়ার বিষয় আলোচনা করব।
কারণ অনেক সময় আমাদের এই তথ্য জানার প্রয়োজন হয় এবং আপনারা যদি বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য শুধু ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার সংগ্রহ করার বিষয়গুলো জানতে চান তাহলে এটা করতে পারবেন। অথবা নির্দিষ্ট বিকাশ একাউন্ট ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে খোলার পর সেটা যদি আপনার ব্যক্তিগত মালিকানায় তৈরি করে নিতে চান তাহলে পূর্বের মালিকানা বাদ দিয়ে আপনাকে বর্তমান সময়ের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আবেদন করতে হবে অথবা বিকাশ কোম্পানির সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে হবে।
বিকাশ একাউন্টে লেনদেনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একটি বড় ধরনের পদক্ষেপ রাখায় যে কোন মুহূর্তে আমরা দেশের যেকোন প্রান্তে হাজার হাজার টাকা লেনদেন করতে পারি। তাই আপনি যখন বিকাশ একাউন্টে টাকা উত্তোলন করবেন তখন এটা আপনার জন্য যেমন সুবিধা জনক তেমনি ভাবে টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রেও এটা আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সাধারণত বিকাশ একাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে বাড়ির বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তিদের ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করা হয়ে থাকে এবং এক্ষেত্রে আপনারা বাড়ির কাউকে জিজ্ঞাসা করলেই তারা আপনাদেরকে তা বলে দিবে। অর্থাৎ বিষয়টা এমন না যে অন্য কেউ আপনার সিম কার্ড দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলে নিয়ে সেটা ব্যবহার করছে এবং আপনার সিম কার্ড আপনার কাছে থাকার কারণে এটা আপনার পরিবারের কোন ব্যক্তির ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বলে মনে করবেন।
কারণ আপনি যদি টেকনিক্যালি এ বিষয়গুলো দেখতে চান তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে এবং ব্যাংক একাউন্ট সংযুক্ত করার পাশাপাশি বিভিন্ন তথ্য প্রদান করার মাধ্যমে বিকাশ একাউন্ট কোন ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে খোলা হয়েছে তা জানতে হবে। এ সকল ঝামেলায় না গিয়ে আপনারা যদি সরাসরি ব্যক্তি বিশেষে খোঁজ রাখেন অথবা আপনার সিম কার্ড কোন ব্যক্তির ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে সে বিষয়গুলো জানতে জানতে পারেন তাহলে আপনার বিকাশ একাউন্টে আইডি কার্ডের তথ্য খুব সহজেই সংগ্রহ করতে পারবেন।
তবে আপনি যদি মনে করেন বিকাশ একাউন্টের কোম্পানির কাছে অথবা কাস্টমার সার্ভিসের কাছে গিয়ে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য জানতে চাইবেন তাহলে তারা আপনাকে তা প্রদান করবে না।কারণ প্রত্যেকটি গ্রাহকের একটা নির্দিষ্ট আইডেন্টিটি রয়েছে এবং এক্ষেত্রে আপনারা বিকাশ একাউন্টের কোন ধরনের সেবা পেতে চাইলে তাদেরকে সর্বশেষ লেনদেন এর পরিমাণ জানাতে হবে ।
আপনারা যদি আইডি কার্ডের মাধ্যমে তাদেরকে আপনার অ্যাকাউন্টের নিশ্চয়তা প্রদান করতে পারেন তাহলে আপনাকে তারা সঠিক তথ্য প্রদান করতে পারবেন। অর্থাৎ প্রত্যেকটি গ্রাহকের তথ্য তাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ বলে বিবেচিত এবং তারা কোন গ্রাহকের তথ্য সেই মালিকের উপস্থিতি ছাড়া কাউকে প্রদান করবে না এবং এভাবে এই সিস্টেমগুলো চলে আসছে বলে আপনারা বিকাশ একাউন্টের আইডি কার্ডের নাম্বার সংগ্রহ করতে পারবেন না।